অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সেখানে উপস্থিত হন চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এবং মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল এবং জেলা আদালতের পিপি ও মহানগর আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী। এই দুই আইনজীবী নেতার হস্তক্ষেপে শেষ পর্যন্ত কোনো প্রকার মারামারি বা সংঘর্ষ ছাড়াই কর্মসূচি শেষ করে ফিরে যান শিক্ষার্থীরা। এর আগে সকাল থেকে আদালত ভবনে উঠার দুটি রাস্তার মুখে বিপুলসংখ্যক পুলিশ, বিজিবি মোতায়েন থাকে। এ সময় আদালতে আসা অসংখ্য বিচারপ্রার্থীকে ঢুকতে দেয়নি পুলিশ। এ সময় চরম বিপাকে পড়েন বিপুল সংখ্যক বিচারপ্রার্থী। ঢুকতে না দেওয়ায় অনেক বিচারপ্রার্থীকে পুলিশের সঙ্গে তর্কাতর্কি করতেও দেখা গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকসংলগ্ন আদালতে ভবনে উঠার রাস্তার মুখে দায়িত্বরত এক পুলিশ সদস্য দেশ রূপান্তরকে জানান, সকাল ১১টার দিকে অন্তত দুই হাজার ছাত্র আদালত চত্বরে ঢুকে পড়ে। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ-বিজিপি সতর্ক অবস্হানে ছিলেন।
Leave a Reply