নিহতের ছোট ভাই রুপক দাস জানান, হাসপাতালে ভর্তির আগে কালীগঞ্জ শহরের দারুস সেফা প্রাইভেট হাসপাতালে পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষায় ডেঙ্গু ধরা পড়ে। তবে তিনি ডেঙ্গু পরীক্ষার কাগজ দেখাতে পারেননি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার আলমগীর হোসেন জানান, গত ৩ নভেম্বর হাসপাতালে বিকাল ৫টার দিকে ভর্তি হওয়ার পর দেড় দুই ঘন্টা পর ঐ রোগী মারা যায়। ভর্তির সময় তার শরীরে ১০৪ ডিগ্রী তাপমাত্রা ছিল। আমরা পরীক্ষা নিরীক্ষার সময় পায়নি। তার আগেই তিনি মারা যায়। যে কারনে ডেঙ্গু আক্রান্ত কিনা তা বলতে পারবো না।
কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার দেদারুল ইসলাম ডেঙ্গুতে মারা যাওয়ার বিষয়টি দুঃখজনক উল্লেখ করে বলেন, আজ থেকে আমরা উপজেলা ও পৌর স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনা কর্মসূচী শুরু করেছি।
Leave a Reply